চীনের স'ঙ্গে সীমান্ত বি'রোধে ভারত'কে আমেরিকা সমর্থন দেয়ায় এ থেকে ফায়দা হাসিল করা যাবে বলে ভারতের সে'না অফিসাররা ভাবলে সেটা বি'ভ্রান্তি ছাড়া আর কিছু হবে না। চীনের বি'শ্লেষকরা এ কথা মনে করেন।
কা'রণ চীনে সেনা'বাহিনী প্রতিটি ফ্রন্ট-দক্ষিণ চীন সাগর, তাইওয়ান দ্বীপের আশে'পাশে ও চীন-ভারত সীমান্তের কাছে তীব্র ও যুগপৎ মহড়া চালিয়ে উচ্চমাত্রার যুদ্ধ প্র'স্তুতি প্রদর্শন করে যাচ্ছে।
সীমান্ত এলাকা প'রিদর্শন করে এসে ভারতীয় সেনা'বাহিনী প্রধান এম এম নারাভানে তার প্রধান'মন্ত্রী নরেন্দ্র'মোদি ও প্রতিরক্ষা'মন্ত্রী রাজনাথ সিংকে পরিস্থিতি সম্পর্কে শুক্রবার ব্রিফ করেছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনী মনে করছে- এই অচলাবস্থা দী'র্ঘ হবে।
ভারতীয় মিডিয়ার খবরে দাবি করা হয়, সীমান্ত এলকায় চীন সু-৩০ ফাইটার ও এইচ-৬ বোমারু বিমান মো'তায়েন করেছে। তাই লাদাখে আকাশ বিমান প্রতি'রক্ষা ক্ষেপনাস্ত্র মোতা'য়েন করেছে ভারত।
শুক্রবার এক খবরে ভারতীয় সংবাদ'মাধ্যম পিটিআই বলে, মার্কিন পররাষ্ট্র'মন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, তার দেশ জার্মানি থেকে সে'না কমিয়ে এনে চীনের হু'মকি মোকাবেলা করার জন্য অন্যান্য স্থানে মোতায়েন করবে। চীনকে মোকা'বেলায় যে চেষ্টা চলছে ভারত'কে তার একটি কার্ডে পরিণত করতে অনেকদিন ধরে চে'ষ্টা করছে আমেরিকা।
এখন চীন-ভারত সীমান্ত উত্তেজনার মধ্যে তারা ভারতের অভ্যন্তরীণ জাতীয়'বাদী ও কট্টরপন্থীদের ব্যবহারের চে'ষ্টা করছে।
কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতের এটা ভাবা বোকামি যে আমেরিকা দক্ষিণ চীন সাগর ও তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের স'ঙ্গে সংঘাতে লি'প্ত হবে আর তাতে সীমান্ত বি'রোধে জড়িয়ে ভারত সুবিধা পেয়ে যাবে।
ওয়েই বলেন, সব'ক্ষেত্রে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) উচ্চমাত্রা যুদ্ধ'প্রস্তুতি নিয়ে আছে।
তবে এই উ'ত্তেজনার পরও বড় ধরনের সামরিক সং'ঘাত বাধার সম্ভাবনা কম। এর কারণ হলো পিএলএ’র শক্তি ও কৌশলগত প্রতিরোধক। বিশ্লেষক আরো উল্লেখ করেন, বিভিন্ন অঞ্চলে একই স'ঙ্গে ও তীব্র সামকির মহড়ার মাধ্যমে পিএলএ উচ্চমাত্রার যুদ্ধ'প্রস্তুতির সামর্থ্য দেখিয়েছে।
সম্প্রতি তাইওয়ানের আশে'পাশে মার্কিন সামরিক বিমানের আনাগোনার কা'রণে জুনে অন্তত ৮ বার পিএলএ'র সামরিক বিমান ওই অঞ্চলে টহল দেয়।
এরপরও ভারত সীমান্তে চীনের পিএলএ’র মহড়া থেমে থাকেনি। পিএলএ’র ৭৪ আর্মি গ্রুপ সম্প্রতি হাজার কিলোমিটার দূরে উত্তর'পশ্চিম চীনে গিয়ে দিবা-রাত্রি আর্টিলারি স্ট্রাইক ড্রিল চালিয়েছে।
কা'রণ চীনে সেনা'বাহিনী প্রতিটি ফ্রন্ট-দক্ষিণ চীন সাগর, তাইওয়ান দ্বীপের আশে'পাশে ও চীন-ভারত সীমান্তের কাছে তীব্র ও যুগপৎ মহড়া চালিয়ে উচ্চমাত্রার যুদ্ধ প্র'স্তুতি প্রদর্শন করে যাচ্ছে।
সীমান্ত এলাকা প'রিদর্শন করে এসে ভারতীয় সেনা'বাহিনী প্রধান এম এম নারাভানে তার প্রধান'মন্ত্রী নরেন্দ্র'মোদি ও প্রতিরক্ষা'মন্ত্রী রাজনাথ সিংকে পরিস্থিতি সম্পর্কে শুক্রবার ব্রিফ করেছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনী মনে করছে- এই অচলাবস্থা দী'র্ঘ হবে।
ভারতীয় মিডিয়ার খবরে দাবি করা হয়, সীমান্ত এলকায় চীন সু-৩০ ফাইটার ও এইচ-৬ বোমারু বিমান মো'তায়েন করেছে। তাই লাদাখে আকাশ বিমান প্রতি'রক্ষা ক্ষেপনাস্ত্র মোতা'য়েন করেছে ভারত।
শুক্রবার এক খবরে ভারতীয় সংবাদ'মাধ্যম পিটিআই বলে, মার্কিন পররাষ্ট্র'মন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, তার দেশ জার্মানি থেকে সে'না কমিয়ে এনে চীনের হু'মকি মোকাবেলা করার জন্য অন্যান্য স্থানে মোতায়েন করবে। চীনকে মোকা'বেলায় যে চেষ্টা চলছে ভারত'কে তার একটি কার্ডে পরিণত করতে অনেকদিন ধরে চে'ষ্টা করছে আমেরিকা।
এখন চীন-ভারত সীমান্ত উত্তেজনার মধ্যে তারা ভারতের অভ্যন্তরীণ জাতীয়'বাদী ও কট্টরপন্থীদের ব্যবহারের চে'ষ্টা করছে।
কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতের এটা ভাবা বোকামি যে আমেরিকা দক্ষিণ চীন সাগর ও তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের স'ঙ্গে সংঘাতে লি'প্ত হবে আর তাতে সীমান্ত বি'রোধে জড়িয়ে ভারত সুবিধা পেয়ে যাবে।
ওয়েই বলেন, সব'ক্ষেত্রে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) উচ্চমাত্রা যুদ্ধ'প্রস্তুতি নিয়ে আছে।
তবে এই উ'ত্তেজনার পরও বড় ধরনের সামরিক সং'ঘাত বাধার সম্ভাবনা কম। এর কারণ হলো পিএলএ’র শক্তি ও কৌশলগত প্রতিরোধক। বিশ্লেষক আরো উল্লেখ করেন, বিভিন্ন অঞ্চলে একই স'ঙ্গে ও তীব্র সামকির মহড়ার মাধ্যমে পিএলএ উচ্চমাত্রার যুদ্ধ'প্রস্তুতির সামর্থ্য দেখিয়েছে।
সম্প্রতি তাইওয়ানের আশে'পাশে মার্কিন সামরিক বিমানের আনাগোনার কা'রণে জুনে অন্তত ৮ বার পিএলএ'র সামরিক বিমান ওই অঞ্চলে টহল দেয়।
এরপরও ভারত সীমান্তে চীনের পিএলএ’র মহড়া থেমে থাকেনি। পিএলএ’র ৭৪ আর্মি গ্রুপ সম্প্রতি হাজার কিলোমিটার দূরে উত্তর'পশ্চিম চীনে গিয়ে দিবা-রাত্রি আর্টিলারি স্ট্রাইক ড্রিল চালিয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ